মালদ্বীপ ১২০০টির বেশি ছোট ছোট প্রবাল দ্বীপ নিয়ে গঠিত। এখানকার সমুদ্র এতটাই স্বচ্ছ যে নিচের মাছ, প্রবাল আর বালিও স্পষ্ট দেখা যায়। সকালবেলা যখন সূর্যের আলো জলে পড়ে, তখন জল যেন রত্নের মতো ঝলমল করে ওঠে।
📝 টিপস: মার্চ থেকে মে হলো সবচেয়ে ভালো সময়, কারণ আবহাওয়া পরিষ্কার থাকে ও পানির তাপমাত্রা উপযুক্ত হয়।
মালদ্বীপের ওভারওয়াটার ভিলা গুলো বিশ্বের সবচেয়ে রোমান্টিক এবং বিলাসবহুল থাকার জায়গাগুলোর মধ্যে পড়ে। কাচের মেঝের নিচে সমুদ্র, ব্যক্তিগত জেটি, ইনফিনিটি পুল — সব কিছুই যেন এক রাজকীয় অভিজ্ঞতা।
📝 টিপস: অল ইনক্লুসিভ প্যাকেজ নিলে খরচ কমে আসে এবং রিসোর্টে আরও স্বাচ্ছন্দ্যে সময় কাটানো যায়।
মালদ্বীপ স্নোরকেলিং ও স্কুবা ডাইভিং এর জন্য বিখ্যাত। মান্তা রে, রঙিন প্রবাল, ট্রপিক্যাল ফিশ, এমনকি হ্যামারহেড শার্ক পর্যন্ত দেখতে পাওয়া যায়! আপনি যদি অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন, এটি আপনার জন্য আদর্শ।
📝 টিপস: পেশাদার গাইডের সঙ্গে ডাইভিং করলে নিরাপদ হয় এবং গভীর জলের অভিজ্ঞতা আরও ভালো হয়।
নতুন বিবাহিত দম্পতিদের কাছে মালদ্বীপ যেন এক স্বপ্নের মতো। সূর্যাস্তের সময় সৈকতে হাঁটা, ক্যান্ডেল লাইট ডিনার, বা সমুদ্রের পাশে একটি প্রাইভেট স্পা — এসব মুহূর্ত আজীবন মনে থাকবে।
📝 টিপস: হানিমুন প্যাকেজে বিশেষ ছাড় এবং সারপ্রাইজ গিফট থাকে, বুকিংয়ের সময় উল্লেখ করুন।
যদিও অধিকাংশ পর্যটক রিসোর্টে থাকেন, তবে আপনি চাইলে স্থানীয় দ্বীপ যেমন মাফুশি বা ফুলহাডুতে থেকে স্থানীয় সংস্কৃতি উপভোগ করতে পারেন। এখানকার মানুষ অত্যন্ত অতিথিপরায়ণ ও বন্ধুভাবাপন্ন।
📝 টিপস: রিসোর্ট ছাড়া দ্বীপে গেলে ড্রেস কোড ও স্থানীয় সংস্কৃতির প্রতি সম্মান রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
মালদ্বীপ শান্তি, রোমান্স এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব মিলন। যারা দৈনন্দিন জীবনের কোলাহল থেকে দূরে থাকতে চান, নিজের বা প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটাতে চান, মালদ্বীপ তাদের জন্য স্বর্গরাজ্য।